Some rules of how to control child and anger stubbornness









 শিশু আমাদের জীবনে একটা অপরিহার্য ব্যক্তিত্ব শিশু আমাদের কাছে ফুলের মত স্বচ্ছ সুন্দর একজন মানুষ কিন্তু এমন অনেক সময় অনেক পরিস্থিতি তৈরি হয় যেখানে শিশুরা তাদের শিশুরা আচরণ ভুলে গিয়ে খুব জেদী প্রকৃতির আচরণ করে সেই নিয়ে আমাদের কিছু নিয়ম আলোচনা করা হলো‌।


 শিশুর অতিরিক্ত রাগের বা জেদের কারণ


বাচ্চাদের জেদের সমস্যাটা খুবই সাধারণ একটা সমস্যা সবার আগে তাদের জেদ করার কারণটা খুঁজে বের করতে হবে, বাচ্চাদের কখনো কোন কিছু কমান্ডিং টোনে বলতে নেই অর্থাৎ বাচ্ছা  যখন দেখছে যে মা-বাবা বাড়ির সবার সাথে ভালো ব্যবহার করছে সফ্ট টোনে কথা বলছে কিন্তু তার সাথে আদেশ দিয়ে বা অর্ডার  করে কথা বলছে, তখন তার সেই আদেশ মানতে প্রবলেম হয় বাচ্চারা ছোট হলেও তাদের সাথে যথেষ্ট ভালোবাসার সুরে কথা বলা উচিত এতে তারা পছন্দ  না হওয়ার সত্ত্বেও  কাজটা তারা আনন্দের সাথে করবে এতে বাচ্চারা বড়দের কথাও শুনবে এবং বড়দের সম্মান দিতেও শিখবে।


 বাচ্চাদের মধ্যে কথা না শোনার প্রবণতা আসে কেন


 আমরা অন্যের সন্তানের প্রতি যতটা সহনশীলতা ধৈর্য দেখাই নিজের বাচ্চার প্রতি কোন কিছু বোঝাতে গেলে ধৈর্য হারিয়ে ফেলি এবং তাদের আমাদের অনুগত মনে করি, আমাদের নিজের সন্তান বলে আমরা সর্বদা তাদের আদেশ এবং হুকুম দিয়ে  থাকি ,বাচ্চাদের কোন কিছু নির্দেশ না দিয়ে অনুরোধের সুরে যদি কোন কিছু শেখানো হয়  তাতে বাচ্চারা সেটা খুব আনন্দের সাথে করে।


 বাচ্চাদের সামনে না এই শব্দটি ব্যবহার কম করুন 



বাচ্চাদের সামনে না শব্দটি খুব বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়, বাচ্চাদের সারা দিনে না কথাটি অনেকবার শুনতে হয়, ওরা যে কাজই করতে চায় তাতে তাদের না কথাটা শুনতে হয় তাই তাদের যখন কোন কিছুতে না করবেন তখন সেট‌ি কৌশলের সাথে করুন যাতে সে তার চাহ‌িদা ভুলতে পারে ।বাচ্চাদের ব্যাখ্যার মাধ্যমে বুঝ‌িয়ে যে ক‌োন‌ কাজ করিয়ে নিতে হবে  । যাতে বাচ্চারা আনন্দের সাথে তাদের নিজেদের কাজ নিজেদের ইচ্ছায় সম্পন্ন করে তার জেদের যে নেগেটিভ দ‌িকটা আছে,সেটা তাকে ব‌োঝাতে হবে ,যাতে সে আর কখনও সেই ব‌িষয়ের জন্য জেদ না করে ।


 একটা স্পেস টাইম বাচ্চারা নিজেরাও চায় নিজেদের জন্য


বাচ্ছারা একটা স্পেস টাইম চায় নিজেদের জন্য, বাচ্ছাদের  নিজস্ব একটা স্পেস টাইম দেওয়া উচিত ,যেটা শুধু তাদের নিজস্ব সময় হবে, সেই সময় তারা তাদের পছন্দের যেকোনো কাজ করতে পারে কোন বাধা-নিষেধ ছাড়া এতে সে ও খুশি হবে এবং বাবা ও মা কে অন্যভাবে চিনতে শিখবে, মা ও বাবার প্রতি রেসপেক্ট ভালোবাসা অনেক বাড়বে এবং সে বুঝবে যে মা ও বাবা তার জন্য অনেক চিন্তা করছে এবং তার উচিত মা-বাবার কথা শোনা।


 মারধর হলো বাচ্চাকে জেদের সম্মুখীন করার সবথেকে বড় কারণ


 চেঁচামেছি বকুনি মারধর দিয়ে কোনদিন কোন শিশুকে ঠিক পথে আনা যায় না । অর্থাৎ কোন কিছু শেখানো জন্য মারধর চেঁচামেচি  কোনদিনই কোন প্রবলেমের সলিউশন হতে পারেনা ।একটা বয়স পর্যন্ত তাদের মারধর করা যায় কিন্তু এই মারধরের ফলে তাদের মধ্যে যে রাগ মনে মনে জমতে থাকে এবং যখন সে বড় হয় তখন সেই রাগের বহিঃপ্রকাশ অন্যভাবে বেরোয় সেও পরবর্তীকালে হয়তো বড়দের ওপর বা নিজের মা-বাবার উপর হাত তোলে এবং তার   মনের মধ্যে এটাই জমতে থাকে যে বাবা মা কখনোই ভালোবাসে না ,এতে বাচ্চারা আরো বেশি খারাপের পথে চলে যায় যার ফলে কখনোই বাচ্চাদের মারধর বা শাস্তি দিয়ে কোনদিন তার জেদ কন্ট্রোল করা যায় না।


 বাচ্চাদের জেদ কমানোর জন্য তাকে  প্রশ্রয় দিলে হবে না


শাস্তি দিয়ে কোনদিন তার জেদ কন্ট্রোল করা যায় না বাচ্চাদের জেদ কমানোর জন্য তাকে  প্রশ্রয় দিলে হবে না। বাচ্চাদের জেদের কাছে কখনো বাবা-মাকে দুর্বল হলে চলবে না । বাচ্ছারা চেষ্টা করে যায় যে কোন  প্রকারে তারা তাদের আবদার জেদ কে মানানোর জন্য কিছু না কিছু ভাবে প্রয়াস করতেই থাকে যদি মা-বাবা তার সেই জেদটা মেনে নেয় তাহলে সে অন্য ক‌িছু ন‌িয়ে জেদ করতে থাকে, বাচ্চার জেদকে কোন ভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় সঠিক উদাহরণের মাধ্যমে বাচ্চাকে ঠিক ও ভুলের বিচার করতে শেখানো বাবা মায়েরই কর্তব্য শিশুদের অনেক ধৈর্য ধরে বুঝিয়ে অন্য কাজে মন‌োন‌িয়োগের মাধ্যমে তাদের দ‌োষটাকে ভুলিয়ে দেওয়া এবং ঠিক কাজকে প্রাধান্য দেওয়া হলো বাবা-মায়ের প্রকৃত কর্তব্য।

OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK

OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK

 
 

OUR WEBSITE PAGE LINK -  CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK


Comments

Popular Posts