All the demands at the chilld should not be obeyed at once



সন্তানের সকল আবদার সঙ্গে সঙ্গে মানা উচিত নয়:-  

     একজন পিতা মাতা বা  পরিচর্যা কারী হিসেবে কখন সন্তানের দাবি মানতে হবে এবং কখনো সীমানা নির্ধারণ করতে হবে তা জানা কঠিন।

        কিন্তু প্রতিটি শিশু অনন্য হয়।  তাই তাদের চাহিদা গুলিও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যাইহোক একটি শিশুর সমস্ত দাবি একেবারে পূরণ করা উচিত কিনা? সেই প্রশ্নটি খুব জটিল,সেটির জন্য সতর্কতার সাথে বিবেচনা করা প্রয়োজন।  
   
                  একদিকে এটি যুক্তি দেওয়া যেতে পারে যে একটি শিশুর চাহিদা একবারে পূরণ করা তাদের বিকাশের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে, বাচ্চাদের যে কোন কিছু চাহিদা করলেই সেটি সাথে সাথে হাতের সামনে এনে তাদের আত্মতৃপ্তি  ঘঠানো ঠিক নয়, এতে তাদের নিজেদের দক্ষতা বিকাশে বাধা প্রাপ্ত হয় ক্রমাগত একটি শিশুর দাবি মেনে নেওয়া একটি অধিকারের অনুভূতি এবং একটি প্রত্যাশার দিকে পরিচালিত করে,তারা এটাই ভাবে যে তার যখন যা চায় তার সাথে সাথে সেই ইচ্ছা পূরণ করতে হবে।

    অন্যদিকে এমন পরিস্থিতিও হতে পারে যেখানে একটি শিশু চাহিদা পূরণ করা সত্যিই প্রয়োজন যেমন কোন শিশু  ক্ষুদার্থ বা ক্লান্ত,যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তার প্রয়োজন মেটানো অতি গুরুত্বপূর্ণ।

       সামগ্রিকভাবে পিতা-মাতার জন্য তাদের সন্তানের দাবি পূরণ এবং উপযুক্ত সীমানা নির্ধারণের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।  

      বাবা মাকে সঠিক চাহিদা বা আবদার গুলিকে প্রাধান্য দিয়ে তাদের সেই  দিকে লক্ষ্য স্থির করা উচিত।

     পিতা-মাতাকে সর্বদা এটা মনে রাখতে হবে যে, তাদের লক্ষ্য একটি শিশুকে সব সময় খুশি করা নয়, বরং তাদের সু সমন্বিত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বিকাশে  সহায়তা করা এবং বাচ্চাকে সঠিক পথে চালিত করা।

           অনেক  ছেলেমেয়েদের কাছে তাদের চাহিদা বা আবদারের প্রাধান‍্য এতটাই  বেশি যে, তাদের  কাছে সেই চাহিদা কোন পথ দিয়ে আসছে সেই পথ শিশুটির জন‍্য ভাল না সেটা বোঝার মত মানসিকতা ও তাদের থাকে না, বাবা মা কে জোড় করে, প্রেসার দিয়ে তারা তাদের ইচ্ছা পূরণ করায়।

         এর জন‍্যই একদম ছোট থেকে বাবা মা-এর উচিত সঙ্গে সঙ্গে কোন কিছু চাইলে তাকে না দেওয়া,আগে সে যেটা চাইছে তার গুরুত্ব বুঝুক, সবার দিকটা ভাবুক, যে কত কষ্ট করে বাবা মা তাকে এনে দিচ্ছে সেই অনুভূতি গুলি বাচ্ছাদের মধ‍্যে আসা খুব প্রয়োজন।


           বাবা মা সর্বদা বাচ্ছার ভালই চায়। কিন্তু যখনই তার চাহিদা পূরণ না হবে তখনই বাচ্ছাদের মধ‍্যে বাবা মা - এর প‍্রতি একটা রাগ জন্মাবে, কিন্তু বাবা মা -এর উচিত ধৈর্য‍্য ধরে  শিশুর  মধ‍্যে ছোট থেকে এই বীজ ঢুকিয়ে দেওয়া  যে কোন জিনিস চাইলে তার প্রয়োজন কি?
 সেটা  বাবা  মা কে বোঝাতে হবে যে সে কেন জিনিসটা চাইছে,দ্বিতীয়ত সঙ্গে সঙ্গে  চাই সেই যে সবসময় দিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়,সেটাও বাচ্ছাদের ছোট থেকেই বোঝাতে হবে,যে কোন কিছু চাইলে তার জন‍্য তাকে সায়  দিতে  হবে।সে যাতে বাবা-মা ও তার নিজর সময় জিনিসটা বাচ্ছার হাতে তুলে দিতে পারে,
    এর জন‍্য বাবা মায়ের সাথে বাচ্ছার সম্পর্ক খুব ভাল হওয়া দরকার যাতে,একজন আর এক জনের  problm বোঝে।


     এর ফলে বাচ্চারা নিজেদের চাহিদা পূরণের জন্য কখনো ভুল পথে অনুসরণ করবে না।বাবা-মা এবং বাচ্চাকে সঠিকভাবে কাউন্সিলিং করতে হবে যাতে,একে অপরকে ভালোভাবে তাই বাবা-মাকে এবং বাচ্চাদের মতো যথেষ্ট দাবি পূরণ এবং উপযুক্ত সীমানা নির্ধারণের মধ্যে ভারসাম্য সুস্থ বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK

OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK

 
 

OUR WEBSITE PAGE LINK -  CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK


Comments

Popular Posts