How to avoid sleep while studying
পড়াশোনার সময় বাচ্চাদের ঘুম আসার কারণ:
একজন ছাত্র হিসেবে পড়াশোনার সময় জেগে থাকা এবং সতর্ক থাকা একাডেমিক সাফল্য অর্জনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুর্ভাগ্যবশত,অনেক শিক্ষার্থী তাদের অধ্যয়ন সেশনের সময় জাগ্রত থাকার জন্য সংগ্রাম করে, বিশেষ করে যখন তারা দীর্ঘ সময় ধরে অধ্যয়ন করে করে বা যখন তারা গভীর রাত পর্যন্ত অধ্যয়ন করে বা যখন তারা গভীর রাত পর্যন্ত অধ্যায়ন করে। এটি যে কোনো রোগ এমন নয়, অনেক বাচ্চারা বিশেষত বড়রাও রাত জেগে পড়াশোনা করতে গেলে ঘুমে আসক্ত হয়ে পড়ে কিন্তু যদি সেই সময় তাদের মোবাইল বা টিভি চালিয়ে দেওয়া হয় তারা সাবলীলভাবে জেগে থাকে।তাই এই ঘুমের প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসার বা অধ্যয়নের সময় ঘুম এড়ানোর জন্য বেশ কিছু কৌশল আছে যেগুলি ব্যবহার করে দেখতে হবে।
অধ্যয়নের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন:-
অধ্যয়নের সময় ঘুম এড়ানোর জন্য প্রথম ধাপ হলো শিক্ষার জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা। নিশ্চিত করুন যে ঘরটি ভালোভাবে আলোকিত এবং ভালো বায়ু চলাচল রয়েছে।দুর্বল আলো সহ একটি ভর্তি রুম যেখানে আলো কম,ঘুমন্ত একটি পরিবেশ যাতে অস্বস্তি বোধ হয় এবং অধ্যয়নের সময় ঘুমের আগমন ঘটে। এর ফলে পড়াশোনার মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।উপরন্ত নিশ্চিত করুন যে আপনার অধ্যয়নের এলাকা পরিষ্কার এবং সংগঠিত যাতে বিভ্রান্তি এড়ানো যায়।
বিরতি নাও:-
অধ্যয়নের সময় বিরতি নেওয়া আমাদের সতর্ক এবং মনোযোগী থাকতে সাহায্য করতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মস্তিষ্ককে শিথিল এবং রিচার্জ করতে আপনার পাঁচ মিনিটের বিরতি ব্যবহার করুন। আপনি যা অধ্যয়ন করেছেন তার সাথে সম্পর্কহীন কিছু করুন যেমন নিজের শরীর প্রসারিত করা। মজার youtube video দেখা।
ক্যাফিনের ব্যবহার:
ক্যাফিনের ব্যবহার করা অর্থাৎ চা বা কফি জাতীয় পানীয় পান করা নিজেকে দ্রুত জাগানোর জন্য একমগ কফি পান করলে সহজে ঘুম আসবে না।
কফিতে ক্যাফিন থাকার জন্য মস্তিষ্কের কোষগুলো ক্লান্ত হতে দেয় না, যার ফলে ঘুমও আসে না আর পড়াশোনা অনেক রাত পর্যন্ত করতে পারে।
সঠিক সংগীত:-
সঠিক সংগীত আমাদের মস্তিষ্ক প্রক্রিয়া এবং নতুন তথ্য ধরে রাখতে সাহায্য করতে পারে।
রেডিও চালু করুন বা আপনার ফোন বা কম্পিউটার থেকে মিউজিক বাজান যখন পড়াশোনা করা হচ্ছে।পপ বা নৃত্য সংগীতের মতো দ্রুতগতির প্রাণবন্ত গান বেছে নিতে হবে যা ঘুম আসতে বাধা প্রাপ্ত করবে।
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে প্রতিদিন আপনার অধ্যয়নের স্থান পরিবর্তন: এর কারণ হলো এটি আপনাকে একটি একক কমফোর্ট জোন থেকে দূরে রাখে যা আপনাকে ক্লান্ত করে ঘুমে আচ্ছন্ন করে দেয়। একই জায়গায় অধ্যয়ন করার পরিবর্তে, আপনার ঘনত্ব উন্নত করতে এবং আপনার মস্তিষ্ককে আরো ভালোভাবে তথ্য মনে রাখতে সাহায্য করবে। প্রতিবার এটি পরিবর্তন করুন যেমন -একদিন পড়ার ঘরে,একদিন রান্নাঘরে, একদিন ড্রয়িং রুমে, এইভাবে বিভিন্ন জায়গা পরিবর্তন করে ঘুরে ঘুরে পড়লে ঘুম সহজে আসবে না।
ক্লান্তি ও ঘুম কাটানোর জন্য প্রচুর জল ও কার্বোহাইড্রেট খাদ্য খাওয়া উচিত:-
দিনে অন্তত দু লিটার জল পান করা উচিত। নিজের সাথে একটি পূর্ণ বোতল জল রাখুন এবং অধ্যয়নের সাথে সাথে এটিতে চুমুক দিন। এটি মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহকে সাহায্য করে এবং সতর্কবোধ করে। এর সাথে সাথে কার্বোহাইড্রেট খাদ্য খেলে শরীর ক্লান্তি বোধ কম হবে এবং ক্লান্ত না হলে ঘুম ও আসবে না তাই সঠিক খাদ্য এবং পানীয় ঘুম এড়াতে সাহায্য করে।
স্টাডি গ্রুপ সংগঠিত করা এবং এ বিষয়ে বেশিক্ষণ না পড়ে বিষয়ের পরিবর্তন করা উচিত:-
অধ্যয়ন প্রক্রিয়া বিরক্তি কর এবং একঘেয়ে হয়ে গেলে তখন ঘুম আসতে বাধ্য তাই যদি বন্ধু-বান্ধব নিয়ে গ্রুপ স্টাডি করা হয় তবে অধ্যায়নের প্রক্রিয়া অনেক প্রাণবন্ত এবং আকর্ষক হয়ে ওঠে।বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে সবার মধ্যে আলোচনা করে,একে অপরকে কুইজ করে এভাবে বিভিন্ন বিষয়গুলি নিয়ে পড়াশোনা করলে পড়াশোনায় একঘেয়েমি ও আসে না আর কোনরকম ঘুম বা ক্লান্তীও বোধ হয় না।
অধ্যয়নের সময় ঘুম এড়ানোর জন্য ভালো অধ্যায়নের অভ্যাস, একটি অনুকূল অধ্যয়ন পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা পছন্দগুলি সমন্বয়ের প্রয়োজন। এখানে যে যে টিপসগুলোর কথা বলা হলো এগুলিতে ফোকাস করলে জীবনে আরো ভালো অ্যাকাডেমী পারফরম্যান্সের দিকে পরিচালিত হতে পারবে। এটা মনে রাখতে হবে একাডেমী সাফল্য অর্জনের জন্য আপনার শরীর এবং মনের,মস্তিষ্কের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK
OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK
OUR WEBSITE PAGE LINK - CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK
Comments
Post a Comment