Exam panic and how to overcome it




 


পরীক্ষার  প্রতি ভীতি এবং সেখান থেকে বেরোনোর পদ্ধতি:-


            সমাজের সর্বত্র প্রচলিত একটি শব্দ হলো ভয়। ভয় জিনিসটা মানুষের জীবনকে খুব কুৎসিত বানিয়ে দেয়।তাই এক্সামের ওপর ভীতি কিভাবে কমিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়া যায় সেই বিষয়গুলি নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব।

    আমরা যখন সারাদিন ঘোরাফেরা করছি,বন্ধুর সাথে গল্প করছি,সব কাজ করছি, এতে কোন সমস্যা হচ্ছে না,হঠাৎ যখন কেউ পরীক্ষার ডেট মনে করিয়ে দিল বা পরীক্ষা এগিয়ে আসছে এই কথাটা মনে পড়ে গেল তারপর থেকেই মনের মধ্যে একটা ভয় ঢুকে যায়। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এটা শুরু হয় যে আরে আমাদের এখনো সিলেবাস শেষ হয়নি, অংকে দুটো চ্যাপটার বাকি আছে, কেউ বলবে আমার ইংরেজির লাস্ট চ্যাপ্টারটা বাকি আছে,কেউ বলবে আমি তো সাইন্স ধরিনি এই ধরনের ভয়ে আসতে থাকে,যে এক্সাম এ কি হবে কিভাবে পরীক্ষায় পাশ করব বাড়ির সবাই বারবার বলছে পর-পর সেটা নিয়ে টেনশন শুরু। অনেক বাচ্চারা পড়াশোনা করছে তাতেও তাদের মধ্যে পরীক্ষার সম্বন্ধীয় ভীতি কাজ করে। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ভয়ের কারণগুলি হলো কেউ ভাবছে কম নম্বর এলে কিভাবে কিভাবে নিজেকে prove  করবো,কিভাবে পরবর্তীকালে ভালো কলেজে জায়গা পাবো, কারোর আবার ভয় পাস করা নিয়ে অর্থাৎ যারা ৩০ থেকে ৪০ পার্সেন্ট পায় তাদের পাশ করা নিয়ে চিন্তা, এভাবে বিভিন্ন কারণ বা অকারণ ব্যাপার  নিয়ে চিন্তা করে।অনেকে আবার পরীক্ষা হলে বসে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়, প্রচন্ড নার্ভাস হয়ে যায় এই ধরনের বিভিন্ন anxicty কাজ করে ডিউরিং During Examinationএই ধরনের anxicty বিভিন্ন কারণ আছে সেই গুলি নিয়ে আমরা আলোচনা করব।


      প্রথম কারণ হলো-ছাত্র-ছাত্রীদের পুরো প্রিপারেশনের টাইম দেওয়া হয়নি বা তারা পুরোপুরিভাবে প্রস্তুত নয়, পরীক্ষা দেওয়ার জন্য।

দ্বিতীয় কারণ হলো- বন্ধু এবং পরিবার, বাবা মায়ের Expectations  অর্থাৎ ছেলে মেয়েদের মধ্যে এই ধরনের Stress বা প্রেসার কাজ করে যে তাদের সবার  Expectations  Full fill করতে হবে, ভালো নম্বর পেতে হবে। এই সমস্ত টেনশন থেকে  স্টুডেন্টদের মধ্যে পরীক্ষার প্রতি স্ট্রেস তৈরি হয়,


তৃতীয় কারণ হল- আমাদের অতীতের কোন খারাপ অভিজ্ঞতা অর্থাৎ আমাদের পরীক্ষার হলেই বসে কখনো হয়তো টেনশনে কিছু লিখতে পারিনি বা কখনো হয়তো সব ভ? ভুলে গেছি বা কখনো হয়তো লিখতে দেরি হয়ে গেছে টিচার কপি কেড়ে নিয়েছে এই ধরনের কাজে এক্সপেরিয়েন্স যদি কারোর পরীক্ষার হলে থাকে তাহলে তার মধ্যে একটা মারাত্মক এক্সপ্রেস কাজ করে যার থেকে তার পরীক্ষার ভীতি তৈরি হয়।


     শেষ এবং সবচেয়ে বড় যে কারণটির জন্য পরীক্ষায় ভর্তি হয় তা হল,ফেল করা বা অনুতীর্ণ হওয়া,অর্থাৎ ছাত্রজীবনে পাস বা ফেল জীবনের সবকিছু ডিসাইড করে,অর্থাৎ পাশ করলে তবেই উন্নতি আর ফেল করলে তার জীবন শেষ এই  চিন্তা থেকেই তাদের মধ্যে একটা ভীতির সৃষ্টি হয়, এইসব কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে পরীক্ষার ভীতি সৃষ্টি হয়।


   *এই সমস্যার সমাধানের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে হবে যে, আমি পরীক্ষায় ভয় পাবো না নিজের Self confidence  তৈরি করতে হবে,যে আমি ভালোভাবে পরীক্ষা দেব,

     *  পরীক্ষা ভালো হবে, আমার সব তৈরি আছে। সবার আগে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। এর পরে আসছে কিছু নির্দিষ্ট  নিয়মাবলী যেগুলি মানলে ছাত্র-ছাত্রীদের ভালই হবে।


* প্রথম নিজেদের বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে সিলেবাস বা পড়াশোনা নিয়ে অর্থাৎ পরীক্ষার দুদিন আগে পরীক্ষার সিলেবাস বা প্রশ্ন নিয়ে কোনরকম আলোচনা না করা,


    নতুন কিছু পড়া উচিত নয়, অর্থাৎ নতুন কোন চ্যাপ্টার থেকে পরীক্ষায় আছে কিন্তু পড়া হয়নি সেটা পরীক্ষার দুদিন আগে সেটা মুখস্থ করার চেষ্টা করা উচিত নয়।

  এতে নতুন অধ্যায়টাও properly মুখস্ত হবে না, পুরোনো গুলিও ভুলে যাবে।


*  তৃতীয় তো হল, পরীক্ষার আগের দিনগুলো ভালোভাবে ঘুমানো উচিত, রাত জেগে পড়ার অভ্যাসটি খুব একটা ভালো নয় রাত জেগে থাকলে পরের দিক কোন কাজে মনোযোগ দেওয়া যায় না, প্রচুর ঘুম আসে,এতে পরীক্ষা খারাপ হওয়া চান্স থাকে।তাই রাত না জেগে সকালে তাড়াতাড়ি উঠে পড়াশোনা করা উচিত।


     পরীক্ষার আগের দিনগুলো খাওয়া-দাওয়ার উপর নজর দেওয়া উচিত। জাঙ্ক ফুড একদম খাওয়া উচিত না,এতে শরীরের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। পেটে ব্যথা, পেট খারাপ এই সমস্ত সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।তাই পরীক্ষার আগে জাঙ্ক ফুট একদম বন্ধ।


     মোটিভেশন ভিডিও দেখা উচিত যাতে পরীক্ষার ব্যাপারে পজিটিভ থাকা যায়, কোন রকম নেগেটিভ লোকজনের থেকে বা পরিস্থিতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখা উচিত। এই সময়  মেডিটেশন করা উচিত অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য যাতে মনোসংযোগ স্থাপিত হয়।


      নিজের শরীরও মনকে একদম সুস্থ শান্ত করা উচিত, নিজের প্রতি বিশ্বাসী হওয়া উচিত।


     পরীক্ষা দিনগুলো যা করা উচিত, তা হলো প্রথমত, পরীক্ষার হলে পরীক্ষা শুরু হওয়ার দশ মিনিট আগে পৌঁছানো উচিত, টাইম এর আগে পৌঁছে পরীক্ষার হলে  রিলাক্স করা উচিত, এই নিজের সাথে কথা বলা উচিত


     নেগেটিভ চিন্তা করা উচিত নয়,পুরনো কথা চিন্তা না করা উচিত।পরীক্ষার হলে গিয়ে একটা কথায় চিন্তা করতে হবে যে 'I am the best' আমি খুব ভালো রেজাল্ট করব, পরীক্ষায় খুব ভালো হবে।

      তাই পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করার দক্ষতা একমাত্র নিজের মধ্যে আছে, নিজেরা চাইলে জীবনের সকল Stress কাটিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা দিতে এবং সামনের দিকে এগিয়ে চলতে হবে।


     সামগ্রিকভাবে পরীক্ষার ভয় কাটিয়ে উঠতে প্রস্তুত ইতিবাচক  চাপ ব্যবস্থাপনা এবং সমর্থনের সমন্বয়ে প্রয়োজনে।এই  কৌশল ব্যবহার করে, শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মদক্ষতা উন্নত করতে পারে এবং তাদের সেরা ফলাফল অর্জন করতে পারে।পরীক্ষার  প্রতিভীতি এবং সেখান থেকে বেরোনোর পদ্ধতি:-


            সমাজের সর্বত্র প্রচলিত একটি শব্দ হলো ভয়। ভয় জিনিসটা মানুষের জীবনকে খুব কুৎসিত বানিয়ে দেয়।তাই এক্সামের ওপর ভীতি কিভাবে কমিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়া যায় সেই বিষয়গুলি নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব।


    আমরা যখন সারাদিন ঘোরাফেরা করছি,বন্ধুর সাথে গল্প করছি,সব কাজ করছি, এতে কোন সমস্যা হচ্ছে না,হঠাৎ যখন কেউ পরীক্ষার ডেট মনে করিয়ে দিল বা পরীক্ষা এগিয়ে আসছে এই কথাটা মনে পড়ে গেল তারপর থেকেই মনের মধ্যে একটা ভয় ঢুকে যায়। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এটা শুরু হয় যে আরে আমাদের এখনো সিলেবাস শেষ হয়নি, অংকে দুটো চ্যাপটার বাকি আছে, কেউ বলবে আমার ইংরেজির লাস্ট চ্যাপ্টারটা বাকি আছে,কেউ বলবে আমি তো সাইন্স ধরিনি এই ধরনের ভয়ে আসতে থাকে,যে এক্সাম এ কি হবে কিভাবে পরীক্ষায় পাশ করব বাড়ির সবাই বারবার বলছে পর-পর সেটা নিয়ে টেনশন শুরু। অনেক বাচ্চারা পড়াশোনা করছে তাতেও তাদের মধ্যে পরীক্ষার সম্বন্ধীয় ভীতি কাজ করে। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ভয়ের কারণগুলি হলো কেউ ভাবছে কম নম্বর এলে কিভাবে কিভাবে নিজেকে prove  করবো,কিভাবে পরবর্তীকালে ভালো কলেজে জায়গা পাবো, কারোর আবার ভয় পাস করা নিয়ে অর্থাৎ যারা ৩০ থেকে ৪০ পার্সেন্ট পায় তাদের পাশ করা নিয়ে চিন্তা, এভাবে বিভিন্ন কারণ বা অকারণ ব্যাপার  নিয়ে চিন্তা করে।অনেকে আবার পরীক্ষা হলে বসে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়, প্রচন্ড নার্ভাস হয়ে যায় এই ধরনের বিভিন্ন anxicty কাজ করে  During Examinationএই ধরনের anxicty বিভিন্ন কারণ আছে সেই গুলি নিয়ে আমরা আলোচনা করব।


      প্রথম কারণ হলো,ছাত্র-ছাত্রীদের পুরো প্রিপারেশনের টাইম দেওয়া হয়নি বা তারা পুরোপুরিভাবে প্রস্তুত নয়, পরীক্ষা দেওয়ার জন্য।এই ধরনের চিন্তা থেকে স্টুডেন্টদের মধ্যে Stress তৈরি হয়, ছেলে মেয়েদের মধ্যে এক্সামের Stress নেওয়ার, 


দ্বিতীয় কারণ হলো- বন্ধু এবং পরিবার, বাবা মায়ের Expectations  অর্থাৎ ছেলে মেয়েদের মধ্যে এই ধরনের Stress বা প্রেসার কাজ করে যে তাদের সবার  Expectations  Full fill করতে হবে, ভালো নম্বর পেতে হবে। এই সমস্ত টেনশন থেকে  স্টুডেন্টদের মধ্যে পরীক্ষার প্রতি স্ট্রেস তৈরি হয়,


তৃতীয় কারণ হল- আমাদের অতীতের কোন খারাপ অভিজ্ঞতা অর্থাৎ আমাদের পরীক্ষার হলেই বসে কখনো হয়তো টেনশনে কিছু লিখতে পারিনি বা কখনো হয়তো সব ভ? ভুলে গেছি বা কখনো হয়তো লিখতে দেরি হয়ে গেছে টিচার কপি কেড়ে নিয়েছে এই ধরনের কাজে এক্সপেরিয়েন্স যদি কারোর পরীক্ষার হলে থাকে তাহলে তার মধ্যে একটা মারাত্মক এক্সপ্রেস কাজ করে যার থেকে তার পরীক্ষার ভীতি তৈরি হয়।


     শেষ এবং সবচেয়ে বড় যে কারণটির জন্য পরীক্ষায় ভর্তি হয় তা হল,ফেল করা বা অনুতীর্ণ হওয়া,অর্থাৎ ছাত্রজীবনে পাস বা ফেল জীবনের সবকিছু ডিসাইড করে,অর্থাৎ পাশ করলে তবেই উন্নতি আর ফেল করলে তার জীবন শেষ এই  চিন্তা থেকেই তাদের মধ্যে একটা ভীতির সৃষ্টি হয়, এইসব কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে পরীক্ষার ভীতি সৃষ্টি হয়।

     এই সমস্যার সমাধানের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে হবে যে, আমি পরীক্ষায় ভয় পাবো না নিজের Self confidence  তৈরি করতে হবে,যে আমি ভালোভাবে পরীক্ষা দেব,


      পরীক্ষা ভালো হবে, আমার সব তৈরি আছে। সবার আগে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। এর পরে আসছে কিছু নির্দিষ্ট  নিয়মাবলী যেগুলি মানলে ছাত্র-ছাত্রীদের ভালই হবে।


 প্রথম নিজেদের বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে সিলেবাস বা পড়াশোনা নিয়ে অর্থাৎ পরীক্ষার দুদিন আগে পরীক্ষার সিলেবাস বা প্রশ্ন নিয়ে কোনরকম আলোচনা না করা,

    নতুন কিছু পড়া উচিত নয়, অর্থাৎ নতুন কোন চ্যাপ্টার থেকে পরীক্ষায় আছে কিন্তু পড়া হয়নি সেটা পরীক্ষার দুদিন আগে সেটা মুখস্থ করার চেষ্টা করা উচিত নয়।

এতে নতুন অধ্যায়টাও properly মুখস্ত হবে না, পুরোনো গুলিও ভুলে যাবে।


  তৃতীয় তো হল, পরীক্ষার আগের দিনগুলো ভালোভাবে ঘুমানো উচিত, রাত জেগে পড়ার অভ্যাসটি খুব একটা ভালো নয় রাত জেগে থাকলে পরের দিক কোন কাজে মনোযোগ দেওয়া যায় না, প্রচুর ঘুম আসে,এতে পরীক্ষা খারাপ হওয়া চান্স থাকে।তাই রাত না জেগে সকালে তাড়াতাড়ি উঠে পড়াশোনা করা উচিত।


     পরীক্ষার আগের দিনগুলো খাওয়া-দাওয়ার উপর নজর দেওয়া উচিত। জাঙ্ক ফুড একদম খাওয়া উচিত না,এতে শরীরের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। পেটে ব্যথা, পেট খারাপ এই সমস্ত সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।তাই পরীক্ষার আগে জাঙ্ক ফুট একদম বন্ধ।


     মোটিভেশন ভিডিও দেখা উচিত যাতে পরীক্ষার ব্যাপারে পজিটিভ থাকা যায়, কোন রকম নেগেটিভ লোকজনের থেকে বা পরিস্থিতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখা উচিত। এই সময়  মেডিটেশন করা উচিত অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য যাতে মনোসংযোগ স্থাপিত হয়।

  নিজের শরীরও মনকে একদম সুস্থ শান্ত করা উচিত, নিজের প্রতি বিশ্বাসী হওয়া উচিত।


     পরীক্ষা দিনগুলো যা করা উচিত, তা হলো প্রথমত, পরীক্ষার হলে পরীক্ষা শুরু হওয়ার দশ মিনিট আগে পৌঁছানো উচিত, টাইম এর আগে পৌঁছে পরীক্ষার হলে  রিলাক্স করা উচিত, এই নিজের সাথে কথা বলা উচিত।


     নেগেটিভ চিন্তা করা উচিত নয়,পুরনো কথা চিন্তা না করা উচিত।পরীক্ষার হলে গিয়ে একটা কথায় চিন্তা করতে হবে যে 'I am the best' আমি খুব ভালো রেজাল্ট করব, পরীক্ষায় খুব ভালো হবে।


      তাই পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করার দক্ষতা একমাত্র নিজের মধ্যে আছে, নিজেরা চাইলে জীবনের সকল Stress কাটিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা দিতে এবং সামনের দিকে এগিয়ে চলতে হবে।


     সামগ্রিকভাবে পরীক্ষার ভয় কাটিয়ে উঠতে প্রস্তুত ইতিবাচক  চাপ ব্যবস্থাপনা এবং সমর্থনের সমন্বয়ে প্রয়োজনে।এই  কৌশল ব্যবহার করে, শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মদক্ষতা উন্নত করতে পারে এবং তাদের সেরা ফলাফল অর্জন করতে পারে।

OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK

OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK

 
 

OUR WEBSITE PAGE LINK -  CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK


Comments

Popular Posts