Parents worry about chiled's late speaking
শিশুদের দেরিতে কথা বলা নিয়ে বাবা মায়ের দুশ্চিন্তা:
পিতা মাতা তার সন্তানের মুখ থেকে প্রথম কথা শোনার জন্য সর্বদা আগ্রহী হয়ে থাকে।
তাই সন্তান যদি কথা বলতে দেরি করে সেটা বাবা-মায়ের জন্য যথেষ্ট হতাশাগ্রস্ত একটি ব্যাপার। কিন্তু সবার আগে আমাদের এই বিষয়টা জানতে হবে যে , অনেক মা-বাবারা বলে যে আমার বাচ্চা কথা বলছে না ,কথা না বলা, আর কথা দেরিতে বলার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে ।
অনেক বাচ্চারা এমনও হয় যে তারা দেখতে কথা বলে। হতেই পারে এটা কোন অসঙ্গতিপূর্ণ আচরণ নয়, বা এর জন্য তড়িঘড়ি করে ,ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সর্বদা প্রয়োজন হতে পারে না, একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ধৈর্য ধরে রাখতে হয়। যে বাচ্চাটি ঠিক কত বয়স পর্যন্ত কথা বলছে বা বলছে না সেই দিকে নজর দিতে হবে।
শিশুরা সাধারণত সাত মাস বয়স থেকে এক আধতা বর্ণ উচ্চারণ করে । যেমন- বাবা,মা,দা অর্থাৎ তাদের মধ্যে বাবলিং করা শুরু হয় এর পরে ১ বছর থেকে ১২ মাস বয়সে তারা প্রথম একটি করে শব্দ বলা শুরু করে, যেমন - বাবা, মা,দাদা । ২বছর বয়সে শিশুরা ২০ থেকে ২২টা অর্থবোধক শব্দ বলতে পারে, ২ বছরের পর থেকে তারা শব্দের বদলে ,একটি ছোট বাক্য করে কথা বলতে পারে।
এগুলি হলো সাধারণ পদ্ধতি সর্বাধিক শিশুদের জন্য ,তার মানে এই নয় যে ,বাচ্চা এই বয়সের মধ্যে এই গুলি বলতে পারেনি সে কথা বলবে না অনেক বাচ্চারা দেরি করে কথা বলে এবং অনেক কথা বলে।
শিশুরা দেরি করে কথা বলার পিছনে অনেক কারণ থাকে সেগুলি নিয়ে আমরা আলোচনা করছি:
১) বাচ্চাদের/ শিশুদের সোনার সমস্যা থাকলে বাচ্চারা কথাও দেরিতে বলবে।
২)যদি বাচ্চাদের সোনার সমস্যা থাকে তাকে প্রথমে E N T স্পেশালিস্ট কাউকে দেখানো উচিত বা অডিও মেশিনের কাছে নিয়ে যেতে হবে এবং এটাই প্রথমে বুঝতে হবে যে সে সত্যি কথা বলতে পারেনা, নাকি শুনতে পারছে না বলে বলতে পারছেনা, hearing problem ওটা যদি Solve হয়ে যায় তাহলে সে কথা বলতে পারবে।
৩) তৃতীয় কারণ হলো কথা বুঝতে না পারার প্রবলেম থাকে , তাকে সেই দিন নজর দিতে হবে তাকে হেয়ারিং কট বসাতে হবে। স্মৃতি বসাতে হবে 4 বছর বয়সের মধ্যে কেননা 4 বছর বয়সের মধ্যে, বাচ্চা কথা বলার মানসিকতা বিকাশ পায়।
তাই সে ঠিকঠাক কথা শুনতে পাচ্ছে কিনা সেটার দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
৪) বাবা ও মায়ের উচিত বাচ্চাদের অনেকটা বেশি সময় দিতে তাদের সাথে অনেক বেশি communication করতে হবে।
৫) এছাড়া বাচ্চারা অনেক সময় ইশারায় নিজেদের চাহিদাগুলিকে বোঝায়, যেমন- শিশুরা ইশারা করে জলের দিকে আঙ্গুল দেখালে মা জল এনে দিল, আবার হয়তো শিশুটি বাথরুম দেখাচ্ছে মা বাথরুমে নিয়ে গেল, এর ফলে বাচ্চারা মুখে কিছু বলছে না , শুধু ইশারা করছে এটি বাচ্চাদের কথা বলার মানসিকতার বিকাশ ঘটে না।
৬) বাচ্চাদের সঙ্গে বিভিন্ন চরিত্রায়ন করতে শেখাতে হবে অর্থাৎ বাচ্চাকে বলতে হবে ,তুমি আজ আমার টিচার আমি আজ তোমার ছাত্রী ,আমাকে পড়াশোনা করাতে হবে, এভাবে খেলার ছলে শিশুটি অনেক কিছু বলবে বা করতে চাইবে।
৭) বাচ্চাদের বিভিন্ন সেপ কলা, কালার, বডি পার্টস, সবজি, ফল এগুলি চেনাতে হবে। যেকোনো Object চেনানোর সাথে সাথে সেই Object নিয়ে Sentence তৈরি করতে বলতে হবে এভাবেই বাচ্চারা ধীরে ধীরে সব কথা বলতে পারবে।
৮) ভাত থেকে বিভিন্নভাবে তৈরি করে বিভিন্ন মানুষ চেনাতে হবে, বা জায়গা চেনাতে হবে, কিভাবে শিশুর দেরিতে কথা বলার সমস্যাকে গুরুত্ব কম দিয়ে সেটিকে সমাধানের মাধ্যমে দুশ্চিন্তা মুক্ত হতে হবে।
OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK
OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK
OUR WEBSITE PAGE LINK - CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK
Comments
Post a Comment