Some tips on how to make your child self-reliant

 



সন্তানকে কিভাবে আত্মনির্ভর বা স্বনির্ভর করবেন তার কিছু টিপস:-


   আত্মবিশ্বাসী শিশুরা খুব সহজেই জীবনের সকল প্রতিকূলতাকে এড়িয়ে যেতে পারে। জীবনের সঠিক পদক্ষেপ নিতে গেলে Self Confidence   থাকা  খুবই জরুরী। আর এই Self Confidence   এর বুনিয়াদ শুরু হয় নিজের গৃহ পরিবেশ থেকে। 

      তাই প্রত্যেক মা- বাবার উচিত বাচ্চার Self Confidence  এর উপর নজর দেওয়া। আমরা সকলেই চাইছে আমাদের সন্তান Smart, Confidence  হোক, তার জন্য আমরা আমাদের সন্তানদের বিভিন্ন রকম Co-curiculum activity  সত্যি অনন্য করতে চাই, আবার অনেকেই বাচ্চাদের বিভিন্ন Class -এ  যোগদান করায় তাদের Grooming  এর জন্য

        আমরা বাড়ি থেকেই সন্তানদের স্ব-নির্ভর করার প্রক্রিয়াটি শুরু করতে পারি।


1)  শিশুর সব কাজ কখনো নিজের করে দেবেন না:  শিশুকে নিজের দায়িত্ব নিজে নিজে শেখাতে হবে। এর ফলে শিশুর  স্বনির্ভরতা যে দক্ষতা আছে সেগুলি অনেক বাড়বে। যেমন - নিজের জামা কাপড় গুছিয়ে রাখা, খেলনা জায়গায় রাখা,  নিজের বই তুলে রাখা,এভাবে শিশুরা  নিজের ব্যাপারে অনেক সচেতনও হয়ে যায়। তার সাথে সাথে স্বনির্ভরতাও শেখে। 


2)  অতিরিক্ত প্রশংসা করা চলবে না:  আমরা শিশুদের যেমন ভুল করলে বকা দেবো, তেমনি কোন কিছু ভালো করলে তাদের প্রশংসাও করা।

      কিন্তু প্রশংসার একটা নির্দিষ্ট লিমিট আছে, অর্থাৎ বাচ্চাকে যেমন কোন ভুল কাজের জন্য  অতিরিক্ত বকা দিলে বা  মারধর করলে সে খারাপ  দিকে চলে যাবে, তেমন অতিরিক্ত প্রশংসাও   শিশুর জীবনে  ক্ষতি ডেকে  আনে। 

      অর্থাৎ বেশি প্রশংসা যে  প্রশ্রয় পেয়ে নিজেকে বিশাল কিছু মনে করে তাই শিশু জীবনে বেড়ে ওঠার পথে কোন কিছু অতিরিক্ত করা ঠিক নয় যাতে শিশু স্ব-নির্ভরতা শিখতে  না পারে।


3) পিতা মাতা কে অনেক সময় কঠোর হতে হয় ব্যবহারিক দিক থেকে: 

        আজকাল কার দিনে সবার প্রায় একটি মাত্র সন্তান।  তাই পিতা-মাতারা খুবই আবেগপ্রবণ এবং দুর্বল হয়ে পড়ে, যেমন তার একটি মাত্র সন্তানকে কোন রকম বকাঝকা করা না হয়।  উদাহরণ হিসেবে বলা যায়-  শিশুদের ঠিকভাবে মানুষ করার জন্য স্কুলের টিচারদের অনেকটা উপর থেকে শক্ত হতে হয় বা বকাঝকা ও করতে হতে পারে কিন্তু অনেক মা-বাবা আছেন, যারা কিছুতেই এটা মানতে পারে না, যে তাদের শিশুকে বাইরের কেউ বকা দেবে, এর ফলে শিশুর প্রশ্রয়মূলক অভ্যাস উদয় হয়, সে বুঝতে পারে তাকে বাবা- মা ছাড়া কেউ কিছু বলতে পারবে না,তাই বাবা-মা ছাড়া কারোর কথাও শোনার প্রয়োজন নেই।

           এর ফলে শিশুটিকে স্ব-নির্ভর করার জন্য টিচার বা অন্য কেউ যে শিক্ষাটা দিচ্ছিল সে সেটাকে গ্রহণ করার প্রয়োজন মনে করল না,  এবং শিখতেও পারল না। 

4)  শনি বউটা শেখার জন্য স্কুলের একটা বড় ভূমিকা আছে:

      স্বনির্ভরতা শিখানোর জন্য পিতা-মাতা পরে যারা আসে, তারা হলো স্কুল শিক্ষিকা।  স্কুল শিক্ষিকারা সর্বদা শিশুকে আত্মনির্ভর বা স্বনির্ভর করতে চেষ্টা করে, শিক্ষক বা শিক্ষিকাদের করা শাসনের ফলে শিশুরা নিজেদের একজন নিয়ম শৃঙ্খলা  পূর্ণ এক স্বনির্ভর শিশুতে পরিণত হয়।

       তারা নিজেদের হাতে খাওয়া, নিজেদের বই গুছানো, নিজেদের জিনিসের খেয়াল রাখা,সবই শিখতে পারে তাই শিশুর জীবনের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যালয় যেখানে শিশু তার জীবনের  স্ব-নির্ভর হওয়ার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়। 


      এভাবে একটি শিশু বিভিন্নভাবে নিজেকে  স্ব-নির্ভর করে তোলে।এভাবে  প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হওয়ার ফলে শিশুরা পরবর্তী জীবনে নিজেদের সফলতার উচ্চ শিখরে উপনীত করতে পারে।সন্তানকে  কিভাবে আত্মনির্ভর বা স্বনির্ভর করবেন তার কিছু টিপস:-


   আত্মবিশ্বাসী শিশুরা খুব সহজেই জীবনের সকল প্রতিকূলতাকে এড়িয়ে যেতে পারে। জীবনের সঠিক পদক্ষেপ নিতে গেলে Self Confidence   থাকা  খুবই জরুরী। আর এই Self Confidence   এর বুনিয়াদ শুরু হয় নিজের গৃহ পরিবেশ থেকে। 

      তাই প্রত্যেক মা- বাবার উচিত বাচ্চার Self Confidence  এর উপর নজর দেওয়া। আমরা সকলেই চাইছে আমাদের সন্তান Smart, Confidence  হোক, তার জন্য আমরা আমাদের সন্তানদের বিভিন্ন রকম Co-curiculum activity  সত্যি অনন্য করতে চাই, আবার অনেকেই বাচ্চাদের বিভিন্ন Class -এ  যোগদান করায় তাদের Grooming  এর জন্য

        আমরা বাড়ি থেকেই সন্তানদের স্ব-নির্ভর করার প্রক্রিয়াটি শুরু করতে পারি।


1)  শিশুর সব কাজ কখনো নিজের করে দেবেন না:  শিশুকে নিজের দায়িত্ব নিজে নিজে শেখাতে হবে। এর ফলে শিশুর  স্বনির্ভরতা যে দক্ষতা আছে সেগুলি অনেক বাড়বে। যেমন - নিজের জামা কাপড় গুছিয়ে রাখা, খেলনা জায়গায় রাখা,  নিজের বই তুলে রাখা,এভাবে শিশুরা  নিজের ব্যাপারে অনেক সচেতনও হয়ে যায়। তার সাথে সাথে স্বনির্ভরতাও শেখে। 


2)  অতিরিক্ত প্রশংসা করা চলবে না:  আমরা শিশুদের যেমন ভুল করলে বকা দেবো, তেমনি কোন কিছু ভালো করলে তাদের প্রশংসাও করা।

      কিন্তু প্রশংসার একটা নির্দিষ্ট লিমিট আছে, অর্থাৎ বাচ্চাকে যেমন কোন ভুল কাজের জন্য  অতিরিক্ত বকা দিলে বা  মারধর করলে সে খারাপ  দিকে চলে যাবে, তেমন অতিরিক্ত প্রশংসাও   শিশুর জীবনে  ক্ষতি ডেকে  আনে। 

      অর্থাৎ বেশি প্রশংসা যে  প্রশ্রয় পেয়ে নিজেকে বিশাল কিছু মনে করে তাই শিশু জীবনে বেড়ে ওঠার পথে কোন কিছু অতিরিক্ত করা ঠিক নয় যাতে শিশু স্ব-নির্ভরতা শিখতে  না পারে।


3) পিতা মাতা কে অনেক সময় কঠোর হতে হয় ব্যবহারিক দিক থেকে: 

        আজকাল কার দিনে সবার প্রায় একটি মাত্র সন্তান।  তাই পিতা-মাতারা খুবই আবেগপ্রবণ এবং দুর্বল হয়ে পড়ে, যেমন তার একটি মাত্র সন্তানকে কোন রকম বকাঝকা করা না হয়।  উদাহরণ হিসেবে বলা যায়-  শিশুদের ঠিকভাবে মানুষ করার জন্য স্কুলের টিচারদের অনেকটা উপর থেকে শক্ত হতে হয় বা বকাঝকা ও করতে হতে পারে কিন্তু অনেক মা-বাবা আছেন, যারা কিছুতেই এটা মানতে পারে না, যে তাদের শিশুকে বাইরের কেউ বকা দেবে, এর ফলে শিশুর প্রশ্রয়মূলক অভ্যাস উদয় হয়, সে বুঝতে পারে তাকে বাবা- মা ছাড়া কেউ কিছু বলতে পারবে না,তাই বাবা-মা ছাড়া কারোর কথাও শোনার প্রয়োজন নেই।


           এর ফলে শিশুটিকে স্ব-নির্ভর করার জন্য টিচার বা অন্য কেউ যে শিক্ষাটা দিচ্ছিল সে সেটাকে গ্রহণ করার প্রয়োজন মনে করল না,  এবং শিখতেও পারল না। 



4)  শনি বউটা শেখার জন্য স্কুলের একটা বড় ভূমিকা আছে:

      স্বনির্ভরতা শিখানোর জন্য পিতা-মাতা পরে যারা আসে, তারা হলো স্কুল শিক্ষিকা।  স্কুল শিক্ষিকারা সর্বদা শিশুকে আত্মনির্ভর বা স্বনির্ভর করতে চেষ্টা করে, শিক্ষক বা শিক্ষিকাদের করা শাসনের ফলে শিশুরা নিজেদের একজন নিয়ম শৃঙ্খলা  পূর্ণ এক স্বনির্ভর শিশুতে পরিণত হয়।

       তারা নিজেদের হাতে খাওয়া, নিজেদের বই গুছানো, নিজেদের জিনিসের খেয়াল রাখা,সবই শিখতে পারে তাই শিশুর জীবনের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যালয় যেখানে শিশু তার জীবনের  স্ব-নির্ভর হওয়ার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়। 

      এভাবে একটি শিশু বিভিন্নভাবে নিজেকে  স্ব-নির্ভর করে তোলে।এভাবে  প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হওয়ার ফলে শিশুরা পরবর্তী জীবনে নিজেদের সফলতার উচ্চ শিখরে উপনীত করতে পারে।

OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK

OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK

 
 

OUR WEBSITE PAGE LINK -  CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK


Comments

Popular Posts