what to do when your child throws things when angry ?

 what to do when your child throws things when angry ?



        রাগী বাচ্চাদের সাথে কি করা উচিত যখন তারা রাগে জিনিষপত্র ছুঁড়ে ফেলে 

      যে শিশু রাগ করার সময় জিনিস ছুঁড়ে ফেলে তার সাথে মোকাবিলা করা একটি কঠিন কাজ। তবে এমন কিছু কার্যকর কৌশল রয়েছে যা আপনি এই আচরণ সমাধানের জন্য নিযুক্ত করতে পারেন এবং আপনার সন্তানকে তাদের আবেগ পরিচালনা করার উপযুক্ত উপায় শিখতে সাহায্য করতে পারেন। 

     প্রথমত ,নিজের সন্তানকে শান্ত রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন নিজেকেও শান্ত রাখা। সন্তান যদি কথায় কথায় রেগে যায় বা জিনিস ছোড়ে এটির পিছনে নির্দিষ্ট কারন থাকে তাই সন্তানরা রেগে গেলে  উল্টে তাদের ওপর রাগারাগি না করে ,কেন তারা রাগ করছে তা বোঝার চেষ্টা করুন। কারন বাচ্ছাদের মাত্রা ছাড়া রাগের পিছনে অনেক গভীর সমস্যা লুকিয়ে থাকতে পারে যেমন -অবসাদ ,অভিভাবকের রাগী স্বভাব (জেনেটিক সমস্যা )ব্যবহার সংক্রান্ত সমস্যা ,আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারা,পিয়ার প্রেসার , হতাশা বুলিংয়ের কারনে ,তাছাড়া অসাফল্য বাচ্চাদের মধ্যেও ক্ষোভের সঞ্চার হয় যার ফলে তাদের মধ্যে এত রাগ দেখা দেয়। আর আপনারা যদি তাদের না বুঝে উল্টে আর ও তাদের ওপর চেঁচামেচি করেন এতে সমস্যা আর ও বাড়বে। 

        রাগের কারনটা খুঁজে বার করা সবচেয়ে প্রথম এবং প্রধান করণীয় কাজ। অর্থ্যাৎ তাদের কোন অভ্যাস , ঘটনা ,কোন কার্যকলাপের কারনে তারা রেগে যাচ্ছে ,নাকি অন্য্ কিছু সেগুলি জানার জন্য সন্তানের সাথে তাদের অনুভূতি সম্পর্কে খোলামেলা যোগাযোগ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে হবে।  

       মানসিক নিয়ন্ত্রণ শেখানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।  অর্থ্যাৎ কোন পরিস্থিতিতে এই ঘটনা তা বার বার করছে তার কারনটা খুঁজুন। কোন কারনে সন্তান অবসাদ গ্রস্ত হয়ে পড়ছে সেই দিকে লক্ষ্য রাখুন এবং তার সাথে বসে আলোচনা করুন। সেই সময় সন্তানের সাথে লড়াই ঝগড়া করবেন না এতে সে নিজের দোষ ভুল কিছুই বুঝবে না।  আক্রমণাত্মক ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এসব দেখে তারা মানসিক অবসাদগ্রস্ত হতে পারে তার সাথে সাথে শারীরিক ভাবেও কোন ক্ষতি হতে পারে পিতামাতাকে অনেক ধৈর্য্য নিয়ে এই ধরনের শিশুদের সামলাতে হবে। 

      সন্তানকে রেগে গিয়ে ভুল শব্দ বললে বা ভুল কাজ করলে তাদের তৎক্ষণাৎ আটকান। তারা যতক্ষন রেগে থাকবে ততক্ষন তাদের বকাঝকা করবেন না , শান্ত হওয়ার পর তাদের বোঝান যে অপশব্দ ব্যবহার করা বা হিংস্র হওয়া উচিত নয়। সেই সময় মা -বাবাকে শান্ত হয়ে পুরো ব্যাপারটা সামলাতে হবে। সেই সময় সন্তানকে রাগ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য উল্টো গণনা করতে ,গভীর শ্বাস নিতে বলুন। সমীক্ষা অনুযায়ী রেগে গেলে রিভার্স কাউন্ট করলে ও গভীর শ্বাস নিলে রাগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। 

       সন্তানের ভাল ব্যবহার করলে তাকে প্রশংসা করুন , তাকেও উৎসাহিত করুন আর ও ভাল ভাবে ব্যবহার করার জন্য , ভাল ,শান্ত থাকার জন্য। 

       সমীক্ষা অনুযায়ী অভিভাবকরা বাচ্চাদের ভাল ব্যবহারেরজন্য প্রশংসা করলে তাদের মনের রাগ বা কোন নেতিবাচক চিন্তাভাবনা জন্ম নেবে না। কোন ও বন্ধু বা অন্য্ কোন ব্যাক্তির কারনে রাগ করলে তাদের মধ্যে মিটমাট করিয়ে দিন। 

       অভিভাবকদের ও সংশোধনের প্রয়োজন আছে ,

       মা -বাবাকে দেখে বাচ্চারা অনেক কিছুই শেখে তাই বাবা বা মা অতিরিক্ত রাগী হলে বাচ্চাদের মধ্যেও রাগের সঞ্চার হয়। এই কারনে অভিভাবকদের সংশোধনের প্রয়োজন। আপনি যখন নিজেকে সংশোধন করবেন সেই দেখে আপনার শিশুও শিখবে কিভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।  

       মনে রাখবেন , আচরণ পরিবর্তন করতে সময় লাগে।  ধৈর্য্য ধরুন এবং শান্ত ভাবে শিশুকে বা শিশুর আচরণের পরিবর্তনের প্রচেষ্টা চালান। খুব বেশি প্রয়োজন হলে ডাঃ বা কাউন্সিলিং করার কথা ও বিবেচনা করতে পারেন এর  ফলে শিশুর মনোবিজ্ঞানী বা পরামর্শদাতার সাথে পরামর্শ করা শিশুর জন্য উপকারী হবে। 

         এভাবে প্রতিটি কৌশলকে ধারাবাহিক ভাবে কাজে লাগানোর মাধ্যমে আপনি সন্তানকে ধীরে ধীরে রাগ মুক্ত করে ভবিষ্যতের জন্য সুস্থ ভাবে জীবন যাপনে সহায়তা করতে পারেন

OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK

OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LIN

OUR INSTAGRAM CHANEL - CLICK ON THE INSTAGRAM PAGE LINK

OUR WEBSITE PAGE LINK -  CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK


Comments

Popular Posts